শুক্রবার, ২৪ জানুয়ারী ২০২৫, ১১ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

গাইবান্ধায় ১৭ জনের মনোনয়নপত্র বাতিল : বৈধ ৩৫ জন

আসন্ন দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে গাইবান্ধার ৫টি আসনে ৫২ জন প্রার্থীর মধ্যে ১৭ জনের মনোনয়নপত্র বাতিল ও ৩৫ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে। ঘোষিত তফশীল মোতাবেক সোমবার রাত ৮টায় জেলা রির্টানিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক কাজী নাহিদ রসুল তার কার্যালয়ে প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র যাচাই বাছাই শেষে তাদের মনোনয়নপত্র বাতিলের ঘোষণা করেন। এর মধ্যে গাইবান্ধা-আসনে হেভিওয়েট স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া প্রয়াত ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বি মিয়ার মেয়ে ও বিচারপতি খোরশেদ আলাম সরকারের স্ত্রী ফারজানা রাব্বী বুবলি মনোনয়নপত্রও বাতিল করা হয়।

এর আগে রোববার জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে মনোনয়নপত্র যাচাই বাছাই করার সময় ১ শতাংশ ভোটারের ক্রটিপুর্ণ স্বাক্ষর, ঋণ খেলাপি, তথ্য গোপনসহ নানা কারণে গাইবান্ধা-৫ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী বিচারপতি খোরশেদ আলাম সরকারের স্ত্রী ফারজানা রাব্বী বুবলিসহ ১৭ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র জেলা রির্টানিং কর্মকর্তা বাতিলের ঘোষনা দেন। তাদের মধ্যে ১৬ জন কাগজপত্র দাখিলের জন্য আজ সোমবার দুপুর পর্যন্ত সময় প্রার্থনা করেন। আজ সোমবার দুপুর পর্যন্ত সময় তাদের কাগজপত্র দাখিল ও শুনানির দিন নির্ধারণ করেন জেলা রির্টানিং কর্মকর্তা ।

কিন্তু ফারজানা রাব্বী বুবলি প্রয়োজনীয় কাগজপত্র রোববার রাতেই উপস্থাপন করেন। তার কাগজপত্র দ্বিতীয় দফা যাচাই-বাছাই করে হলফনামায় উল্লিখিত সম্পদ বাড়ি ভাড়া থেকে বার্ষিক আয় ১২ লাখ টাকা, পোস্টাল, সেভিংস, সঞ্চয়পত্র, স্থায়ী আমানতে বিনিয়োগ ১ কোটি ১২ লাখ ৫৮ হাজার ১ শত ৮৮ টাকা  ৯১ পয়সা ও গাড়ি(টয়োটা নোয়া) ৪৫ লাখ ১০ হাজার টাকাসহ সর্বোমোট ১ কোটি ৭৯ লাখ ৬৮ হাজার ১৮৮ টাকা ৯১ পয়সা উল্লেখ করলেও তার আয়কর রিটার্ন দাখিল করেন নাই। হলফনামায় উল্লিখিত সম্পদ বিবরণীর সাথে আয়কর রিটার্নে প্রদর্শিত সম্পদের মিল না পাওয়ায় রোববার রাতেই জেলা রির্টানিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক ফারজানা রাব্বী বুবলির মনোনয়নপত্র বাতিল করেন। এসময় তিনি জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তার সম্মেলন কক্ষে উপস্থিত ছিলেন।

গাইবান্ধা জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোঃ আবদুল মোতালিব বলেন, সময় প্রর্থনা করা ১৬ জন প্রার্থী আজ সোমবার কাগজপত্র দাখিল করলে যাচাই-বাছাই শেষে তাদের ১ শতাংশ ভোটারের তালিকা ত্রæটিপূর্ণ, আয়কর রিটার্ন দাখিল না করা, বিভিন্ন মামলায় সাজাপ্রাপ্তরা হয়েও হলফনামায় তা উল্লেখ না করাসহ বিভিন্ন কারণে তাদের মনোনয়নপত্র বাতিল ঘোষনা করা হয়।

গাইবান্ধা-১(সুন্দরগঞ্জ) আসনে যাদের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে তারা হলেন মোস্তফা মহসিন সরদার (স্বতন্ত্র), এবিএম মিজানুর রহমান (স্বতন্ত্র), শরিফুল ইসলাম (গণফ্রন্ট), মো. হাফিজার রহমান সরদার (খেলাফত আন্দোলন) ও আব্দুল্লাহ নাহিদ নিগার (স্বতন্ত্র)। গাইবান্ধা-২(সদর) আসনে যাদের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে তারা হলেন শাহ সারোয়ার কবীর (স্বতন্ত্র), সাজেদুর রহমান (স্বতন্ত্র), রফিকুল ইসলাম (স্বতন্ত্র), মাছুমা আকতার (স্বতন্ত্র), আবু তাহের সায়াদ চৌধুরী (কৃষক শ্রমিক জনতালীগ)। গাইবান্ধা-৩ (সাদুল্যাপুর-পলাশবাড়ি) আসনে যাদের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে তারা হলেন এসএম খাদেমুল ইসলাম খুদি (জাসদ), আবু জাফর তৈয়দ জাহিদ (স্বতন্ত্র)। গাইবান্ধা-৪ (গোবিন্দগঞ্জ) আসনে যাদের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে তারা হলেন জাহাঙ্গীর আলম (স্বতন্ত্র), ডা. রুমি আকরাম (এনপিপি), শ্যামলেন্দু মোহন রায় জিবু(স্বতন্ত্র)। গাইবান্ধা-৫ (ফুলছড়ি-সাঘাটা) আসনে যাদের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে তারা হলেন ফারজানা রাব্বী বুবলী(স্বতন্ত্র) ও  এইচএম এরশাদ(স্বতন্ত্র)। তারা ৫ থেকে ৯ ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন কমিশনে এ ব্যাপারে আপিল করতে পারবেন।

অপরদিকে গাইবান্ধা-(সুন্দরগঞ্জ) আসনে বৈধ প্রার্থীরা হলো জয়নাল আবেদীন (স্বতন্ত্র), আবু বকর সিদ্দিক (কৃষক শ্রমিক জনতালীগ), গোলাম আহসান হাবিব মাসুদ (জাসদ), ফকরুল হাসান (বাংলাদেশ কংগ্রেস), ওমর ফারুক সিজার (বিএনএফ), মোশাররফ হোসেন বুলু (জাকের পাটি), শামীম হায়দার পাটোয়ারী (জাপা), আফরোজা বারী (আ’লীগ), আইরিন আকতার (বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি), খন্দকার রবিউল ইসলাম (বাংলাদেশ সংস্কৃতিক মুক্তিজোট), মর্জিনা খান (এনপিপি)।

গাইবান্ধা-২(সদর) আসনে বৈধ প্রার্থীরা হলো আব্দুর রশিদ সরকার (জাপা), মাহবুব আরা বেগম গিনি (আ’লীগ), গোলাম মারুফ মনা (জাসদ), জিয়া জামান খান (এনপিপি), জহুরুল ইসলাম (জাকের পার্টি)।

গাইবান্ধা-৩(সাদুল্যাপুর-পলাশবাড়ি) আসনে বৈধ প্রার্থীরা হলো আজিজার রহমান বিএসসি (স্বতন্ত্র), মোস্তফা মনিরুজ্জামান (কৃষক শ্রমিক জনতালীগ), উম্মে কুলসুম স্মৃতি (আ’লীগ), মঞ্জুরুল হক সাচ্চা (বিএনএম), মফিজুল হক সরকার (স্বতন্ত্র), জাহাঙ্গীর আলম (এনপিপি), সাহরিয়া খান বিপ্লব (স্বতন্ত্র), মাহমুদুল হক (বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি), তোসাদ্দেক হোসেন সরকার (জাকের পার্টি), মইনুর রাব্বী চৌধুরী (জাপা)।

গাইবান্ধা-৪(গোবিন্দগঞ্জ) আসনে বৈধ প্রার্থীরা হলো আবুল কালাম আজাদ (আ’লীগ), কাজী মশিউর রহমান (জাপা), মনোয়ার হোসেন চৌধুরী (স্বতন্ত্র), আবুল কালাম (জাকের পার্টি)।

গাইবান্ধা-৫(ফুলছড়ি-সাঘাটা) আসনে বৈধ প্রার্থীরা হলো মাহমুদ হাসান রিপন (আ’লীগ), আতাউর রহমান সরকার (জাপা), অ্যাড. জাহাঙ্গীর আলম (বিকল্প ধারা), ফারুক মিয়া (ন্যাশনাল পিপলস পার্টি) ও শামসুল আজাদ শীতল (স্বতন্ত্র)।

নির্বাচন কমিশনের ঘোষিত তফষিল অনুযায়ী, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষদিন ছিল ৩০ নভেম্বর। মনোনয়নপত্র বাছাই ১ থেকে ৪ ডিসেম্বর। এরপর ৫ থেকে ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রার্থীদের আপিলের সুযোগ থাকছে। প্রার্থীতা প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ১৭ ডিসেম্বর। প্রতীক বরাদ্দ ১৮ ডিসেম্বর। ভোটগ্রহন আগামি বছরের ৭ জানুয়ারি।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Md Zannatul Ferdoush Jewel

Online News Portal

গাইবান্ধায় বিরোধ নিষ্পত্তি করতে গিয়ে ইউপি সদস্য খুন

গাইবান্ধায় ১৭ জনের মনোনয়নপত্র বাতিল : বৈধ ৩৫ জন

Update Time : ১০:২৮:২৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ৪ ডিসেম্বর ২০২৩

আসন্ন দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে গাইবান্ধার ৫টি আসনে ৫২ জন প্রার্থীর মধ্যে ১৭ জনের মনোনয়নপত্র বাতিল ও ৩৫ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে। ঘোষিত তফশীল মোতাবেক সোমবার রাত ৮টায় জেলা রির্টানিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক কাজী নাহিদ রসুল তার কার্যালয়ে প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র যাচাই বাছাই শেষে তাদের মনোনয়নপত্র বাতিলের ঘোষণা করেন। এর মধ্যে গাইবান্ধা-আসনে হেভিওয়েট স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া প্রয়াত ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বি মিয়ার মেয়ে ও বিচারপতি খোরশেদ আলাম সরকারের স্ত্রী ফারজানা রাব্বী বুবলি মনোনয়নপত্রও বাতিল করা হয়।

এর আগে রোববার জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে মনোনয়নপত্র যাচাই বাছাই করার সময় ১ শতাংশ ভোটারের ক্রটিপুর্ণ স্বাক্ষর, ঋণ খেলাপি, তথ্য গোপনসহ নানা কারণে গাইবান্ধা-৫ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী বিচারপতি খোরশেদ আলাম সরকারের স্ত্রী ফারজানা রাব্বী বুবলিসহ ১৭ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র জেলা রির্টানিং কর্মকর্তা বাতিলের ঘোষনা দেন। তাদের মধ্যে ১৬ জন কাগজপত্র দাখিলের জন্য আজ সোমবার দুপুর পর্যন্ত সময় প্রার্থনা করেন। আজ সোমবার দুপুর পর্যন্ত সময় তাদের কাগজপত্র দাখিল ও শুনানির দিন নির্ধারণ করেন জেলা রির্টানিং কর্মকর্তা ।

কিন্তু ফারজানা রাব্বী বুবলি প্রয়োজনীয় কাগজপত্র রোববার রাতেই উপস্থাপন করেন। তার কাগজপত্র দ্বিতীয় দফা যাচাই-বাছাই করে হলফনামায় উল্লিখিত সম্পদ বাড়ি ভাড়া থেকে বার্ষিক আয় ১২ লাখ টাকা, পোস্টাল, সেভিংস, সঞ্চয়পত্র, স্থায়ী আমানতে বিনিয়োগ ১ কোটি ১২ লাখ ৫৮ হাজার ১ শত ৮৮ টাকা  ৯১ পয়সা ও গাড়ি(টয়োটা নোয়া) ৪৫ লাখ ১০ হাজার টাকাসহ সর্বোমোট ১ কোটি ৭৯ লাখ ৬৮ হাজার ১৮৮ টাকা ৯১ পয়সা উল্লেখ করলেও তার আয়কর রিটার্ন দাখিল করেন নাই। হলফনামায় উল্লিখিত সম্পদ বিবরণীর সাথে আয়কর রিটার্নে প্রদর্শিত সম্পদের মিল না পাওয়ায় রোববার রাতেই জেলা রির্টানিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক ফারজানা রাব্বী বুবলির মনোনয়নপত্র বাতিল করেন। এসময় তিনি জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তার সম্মেলন কক্ষে উপস্থিত ছিলেন।

গাইবান্ধা জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোঃ আবদুল মোতালিব বলেন, সময় প্রর্থনা করা ১৬ জন প্রার্থী আজ সোমবার কাগজপত্র দাখিল করলে যাচাই-বাছাই শেষে তাদের ১ শতাংশ ভোটারের তালিকা ত্রæটিপূর্ণ, আয়কর রিটার্ন দাখিল না করা, বিভিন্ন মামলায় সাজাপ্রাপ্তরা হয়েও হলফনামায় তা উল্লেখ না করাসহ বিভিন্ন কারণে তাদের মনোনয়নপত্র বাতিল ঘোষনা করা হয়।

গাইবান্ধা-১(সুন্দরগঞ্জ) আসনে যাদের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে তারা হলেন মোস্তফা মহসিন সরদার (স্বতন্ত্র), এবিএম মিজানুর রহমান (স্বতন্ত্র), শরিফুল ইসলাম (গণফ্রন্ট), মো. হাফিজার রহমান সরদার (খেলাফত আন্দোলন) ও আব্দুল্লাহ নাহিদ নিগার (স্বতন্ত্র)। গাইবান্ধা-২(সদর) আসনে যাদের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে তারা হলেন শাহ সারোয়ার কবীর (স্বতন্ত্র), সাজেদুর রহমান (স্বতন্ত্র), রফিকুল ইসলাম (স্বতন্ত্র), মাছুমা আকতার (স্বতন্ত্র), আবু তাহের সায়াদ চৌধুরী (কৃষক শ্রমিক জনতালীগ)। গাইবান্ধা-৩ (সাদুল্যাপুর-পলাশবাড়ি) আসনে যাদের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে তারা হলেন এসএম খাদেমুল ইসলাম খুদি (জাসদ), আবু জাফর তৈয়দ জাহিদ (স্বতন্ত্র)। গাইবান্ধা-৪ (গোবিন্দগঞ্জ) আসনে যাদের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে তারা হলেন জাহাঙ্গীর আলম (স্বতন্ত্র), ডা. রুমি আকরাম (এনপিপি), শ্যামলেন্দু মোহন রায় জিবু(স্বতন্ত্র)। গাইবান্ধা-৫ (ফুলছড়ি-সাঘাটা) আসনে যাদের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে তারা হলেন ফারজানা রাব্বী বুবলী(স্বতন্ত্র) ও  এইচএম এরশাদ(স্বতন্ত্র)। তারা ৫ থেকে ৯ ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন কমিশনে এ ব্যাপারে আপিল করতে পারবেন।

অপরদিকে গাইবান্ধা-(সুন্দরগঞ্জ) আসনে বৈধ প্রার্থীরা হলো জয়নাল আবেদীন (স্বতন্ত্র), আবু বকর সিদ্দিক (কৃষক শ্রমিক জনতালীগ), গোলাম আহসান হাবিব মাসুদ (জাসদ), ফকরুল হাসান (বাংলাদেশ কংগ্রেস), ওমর ফারুক সিজার (বিএনএফ), মোশাররফ হোসেন বুলু (জাকের পাটি), শামীম হায়দার পাটোয়ারী (জাপা), আফরোজা বারী (আ’লীগ), আইরিন আকতার (বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি), খন্দকার রবিউল ইসলাম (বাংলাদেশ সংস্কৃতিক মুক্তিজোট), মর্জিনা খান (এনপিপি)।

গাইবান্ধা-২(সদর) আসনে বৈধ প্রার্থীরা হলো আব্দুর রশিদ সরকার (জাপা), মাহবুব আরা বেগম গিনি (আ’লীগ), গোলাম মারুফ মনা (জাসদ), জিয়া জামান খান (এনপিপি), জহুরুল ইসলাম (জাকের পার্টি)।

গাইবান্ধা-৩(সাদুল্যাপুর-পলাশবাড়ি) আসনে বৈধ প্রার্থীরা হলো আজিজার রহমান বিএসসি (স্বতন্ত্র), মোস্তফা মনিরুজ্জামান (কৃষক শ্রমিক জনতালীগ), উম্মে কুলসুম স্মৃতি (আ’লীগ), মঞ্জুরুল হক সাচ্চা (বিএনএম), মফিজুল হক সরকার (স্বতন্ত্র), জাহাঙ্গীর আলম (এনপিপি), সাহরিয়া খান বিপ্লব (স্বতন্ত্র), মাহমুদুল হক (বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি), তোসাদ্দেক হোসেন সরকার (জাকের পার্টি), মইনুর রাব্বী চৌধুরী (জাপা)।

গাইবান্ধা-৪(গোবিন্দগঞ্জ) আসনে বৈধ প্রার্থীরা হলো আবুল কালাম আজাদ (আ’লীগ), কাজী মশিউর রহমান (জাপা), মনোয়ার হোসেন চৌধুরী (স্বতন্ত্র), আবুল কালাম (জাকের পার্টি)।

গাইবান্ধা-৫(ফুলছড়ি-সাঘাটা) আসনে বৈধ প্রার্থীরা হলো মাহমুদ হাসান রিপন (আ’লীগ), আতাউর রহমান সরকার (জাপা), অ্যাড. জাহাঙ্গীর আলম (বিকল্প ধারা), ফারুক মিয়া (ন্যাশনাল পিপলস পার্টি) ও শামসুল আজাদ শীতল (স্বতন্ত্র)।

নির্বাচন কমিশনের ঘোষিত তফষিল অনুযায়ী, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষদিন ছিল ৩০ নভেম্বর। মনোনয়নপত্র বাছাই ১ থেকে ৪ ডিসেম্বর। এরপর ৫ থেকে ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রার্থীদের আপিলের সুযোগ থাকছে। প্রার্থীতা প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ১৭ ডিসেম্বর। প্রতীক বরাদ্দ ১৮ ডিসেম্বর। ভোটগ্রহন আগামি বছরের ৭ জানুয়ারি।