সোমবার, ১৩ জানুয়ারী ২০২৫, ৩০ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

যুক্তরাষ্ট্রে চীনা অ্যাপের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার ঘোষনার মধ্যে টিকটক কিনছে মাইক্রোসফট

  • Reporter Name
  • Update Time : ০৯:২৭:০৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩ অগাস্ট ২০২০
  • ১৯৬ Time View

খোঁজ খবর ডেস্কঃ চীনা অ্যাপের বিরুদ্ধে শিগগিরই ব্যবস্থা নেবেন যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। একথা জানালেন মার্কিন পররাষ্ট্র সচিব মাইক পম্পেও। এরই মধ্যে চীনা কোম্পানির কাছ থেকে টিকটক কেনার জন্য আলোচনা চালাচ্ছে মাইক্রোসফট। টেক জায়ান্ট মাইক্রোফট চীনা কোম্পানি বাইটডেন্স-এর সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রে টিকটক-এর মালিকানা কিনতে আলোচনার কথা জানিয়েছে। রোববার মাইক্রোসফটের এক বিবৃতিতে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে। কোম্পানিটি জানিয়েছে, তারা মার্কিন সরকারের সঙ্গে একটি চুক্তিতে পৌঁছার জন্য কাজ চালিয়ে যাবে এবং ১৫ সেপ্টেম্বরের মধ্যে আলোচনা সম্পন্ন করার লক্ষ্য রয়েছে। যদি এই চুক্তি হয় তাহলে যুক্তরাষ্ট্রে টিকটক নিয়ে একটি বিতর্কের অবসান হবে এবং তথ্য-প্রযুক্তিতে দেশটি আরও শক্তিশালী হবে। সিএনবিসিসহ বেশ কয়েকটি সংবাদমাধ্যমে টিকটক কিনতে মাইক্রোসফটের আগ্রহের কথা প্রকাশিত হওয়ার দুই দিন পর বিবৃতিতে তা নিশ্চিত করা হলো।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রে টিকটক নিষিদ্ধ করতে চাওয়ার ঘোষণা দেওয়ার পর মাইক্রোসফটের আগ্রহের কথা প্রকাশ পায়। ট্রাম্পের অভিযোগ, গুপ্তচরবৃত্তির হাতিয়ার হিসেবে টিকটক ব্যবহার করছে চীন। বাণিজ্যযুদ্ধ, দক্ষিণ চীন সাগরের নিয়ন্ত্রণ, হংকংয়ে চীনের নিরাপত্তা আইন জারিসহ নানা বিষয় নিয়ে বেশ কিছু দিন ধরে বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী অর্থনীতির দুই দেশ যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে বিরোধ চলছে। তাছাড়া বিশ্বব্যাপী করোনা মহামারি ছড়িয়ে পড়ার জন্য চীনকে দোষারোপ করে আসছেন ট্রাম্প। পাল্টাপাল্টি বিরোধের জের ধরে গত মাসে চীনা অ্যাপ টিকটক বন্ধ করে দেওয়া হবে বলে ঘোষণা দেন তিনি।খবরে বলা হয়েছে, বাইটড্যান্সের কাছ থেকে মাইক্রোসফট যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, নিউ জিল্যান্ডে টিকটকের কার্যক্রম কিনতে পারে। এই ক্রয়ে কোম্পানিটি আমেরিকান বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণেরও আহ্বান জানাতে পারে। মাইক্রোসফটের সিইও সত্য নাদেলা জানিয়েছেন, তিনি ট্রাম্পের সঙ্গে আলোচনা করেছেন। তবে কেনার শর্তগুলো প্রকাশ করা হয়নি।

কিছুদিন আগেই ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী নিরাপত্তার কারণে ৫৯টি চীনা অ্যাপ নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছেন। তার মধ্যে অত্যন্ত জনপ্রিয় টিকটকও আছে। এ বার ‘বন্ধু’ মোদীর পথ অনুসরণ করছেন অ্যামেরিকার প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প। মার্কিন বিদেশ সচিব মাইক পম্পেও জানিয়েছেন, আর দিন কয়েকের মধ্যেই ট্রাম্প চীনা সফটওয়ার কোম্পানিগুলির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবেন। সেটাও নেয়া হবে নিরাপত্তার কারণেই।

ফক্স নিউজের সঙ্গে সাক্ষাৎকারে পম্পেও বলেছেন, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এ নিয়ে অনেক কথা বলেছেন। এখন চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার পালা। আগামী কয়েকদিনের মধ্যেই ট্রাম্প ব্যবস্থা নেবেন। জাতীয় নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখেই সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। চীনের কমিউনিস্ট পার্টির সঙ্গে যুক্ত সফটওয়্যার ব্যবহারে প্রবল ঝুঁকি আছে। তাঁর অভিযোগ, টিকটক, উই চ্যাটের মতো অ্যাপগুলি বেজিং সরকারকে অ্যামেরিকার নাগরিকদের ব্যক্তিগত তথ্য দেয়। পম্পেও বলেছেন, মার্কিন নাগরিকদের বাড়ি, ফোন নম্বর, তাঁদের বন্ধু-তালিকায় কারা আছেন, কাদের সঙ্গে তাঁরা যোগাযোগ রাখেন, সে সব তথ্যই পাচার হতে পারে। সে জন্যই ট্রাম্প বলেছেন, আমরা এই বিষয়গুলি খেয়াল রেখে ব্যবস্থা নেব।

পম্পেওর দাবি, দীর্ঘদিন ধরে গোপনীয়তার অধিকারের বিষয়টি অ্যামেরিকার লোকেদের কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এতদিন ধরে অ্যামেরিকার মনোভাব ছিল, ঠিক আছে, যদি লোকেরা এগুলি ব্যবহার করে আনন্দ পান এবং কোনো কোম্পানি তাতে অর্থ রোজগার করতে পারে তাতে অসুবিধে নেই। কিন্তু এখন দেশের নিরাপত্তা ও লোকের গোপনীয়তার অধিকারের উপর আঘাতের বিষয়টি সামনে এসে পড়েছে।

অন্য একটি সাক্ষাৎকারে মার্কিন রাজস্ব সচিব বলেছেন, বিদেশি বিনিয়োগ সম্পর্কিত কমিটি টিকটক-এর বিষয়টি খতিয়ে দেখছে। তারা বিদেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে জাতীয় নিরাপত্তার বিষয়টিও সামগ্রিকভাবে খতিয়ে দেখবে। তিনি এবিসি নিউজকে বলেছেন, পুরো কমিটি একমত যে, টিকটক তার বর্তমান ফরম্যাটে থাকতে পারে না। কারণ, এতে ১০ কোটি অ্যামেরিকান ঝুঁকির মধ্যে পড়ে যাবেন। তাঁদের তথ্য পাচারের ঝুঁকি থাকবে। তাই হয় এই অ্যাপ ব্লক করতে হবে, না হয় অন্যকে কিনে নিতে হবে।

গত শুক্রবারই ট্রাম্প ইঙ্গিত দিয়েছিলেন যে, তিনি শীঘ্রই টিকটক নিষিদ্ধ ঘোষণা করতে পারেন। তাছাড়া ভিডিও শেয়ার করার অ্যাপও নিষিদ্ধ করা হতে পারে।

তবে টিকটক দাবি করেছে, তাঁরা অ্যামেরিকায় অ্যাপ ব্যবহারকারীদের তথ্য অ্যামেরিকাতেই স্টোর করে রাখে। চীনে নিয়ে যায় না। তাঁরা অ্যাপ ব্যবহারকারীদের ব্যক্তিগত গোপনীয়তার অধিকার বজায় রাখে। তারপরেও টিকটকের কর্তারা হোয়াইট হাউসের সঙ্গে সমঝোতায় এসে অ্যামেরিকায় তাঁদের পুরো ব্যবসা মাইক্রোসফটের কাছে বিক্রির প্রস্তাব দিয়েছিলেন। মাইক্রোসফট সিইও জানিয়েছেন, তিনি ট্রাম্পের সঙ্গে সরাসরি কথা বলেছেন এবং এই ডিল নিয়ে কথাবার্তা এগিয়ে নিয়ে যাওয়া যেতে পারে। মাইক্রোসফটের দাবি, ১৫ সেপ্টেম্বরের মধ্যে চুক্তি সম্পূর্ণ হয়ে যেতে পারে।

সূত্র: বিবিসি, ডিডব্লিউ

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

MD ZANNATUL FERDOUSH

NEWS PURPOSE
Popular Post

তেঁতুলিয়ায় ক্ল ুলেস হত্যার রহস্য উদঘাটন, বীরগঞ্জ থেকে আসামি আটক

যুক্তরাষ্ট্রে চীনা অ্যাপের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার ঘোষনার মধ্যে টিকটক কিনছে মাইক্রোসফট

Update Time : ০৯:২৭:০৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩ অগাস্ট ২০২০

খোঁজ খবর ডেস্কঃ চীনা অ্যাপের বিরুদ্ধে শিগগিরই ব্যবস্থা নেবেন যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। একথা জানালেন মার্কিন পররাষ্ট্র সচিব মাইক পম্পেও। এরই মধ্যে চীনা কোম্পানির কাছ থেকে টিকটক কেনার জন্য আলোচনা চালাচ্ছে মাইক্রোসফট। টেক জায়ান্ট মাইক্রোফট চীনা কোম্পানি বাইটডেন্স-এর সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রে টিকটক-এর মালিকানা কিনতে আলোচনার কথা জানিয়েছে। রোববার মাইক্রোসফটের এক বিবৃতিতে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে। কোম্পানিটি জানিয়েছে, তারা মার্কিন সরকারের সঙ্গে একটি চুক্তিতে পৌঁছার জন্য কাজ চালিয়ে যাবে এবং ১৫ সেপ্টেম্বরের মধ্যে আলোচনা সম্পন্ন করার লক্ষ্য রয়েছে। যদি এই চুক্তি হয় তাহলে যুক্তরাষ্ট্রে টিকটক নিয়ে একটি বিতর্কের অবসান হবে এবং তথ্য-প্রযুক্তিতে দেশটি আরও শক্তিশালী হবে। সিএনবিসিসহ বেশ কয়েকটি সংবাদমাধ্যমে টিকটক কিনতে মাইক্রোসফটের আগ্রহের কথা প্রকাশিত হওয়ার দুই দিন পর বিবৃতিতে তা নিশ্চিত করা হলো।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রে টিকটক নিষিদ্ধ করতে চাওয়ার ঘোষণা দেওয়ার পর মাইক্রোসফটের আগ্রহের কথা প্রকাশ পায়। ট্রাম্পের অভিযোগ, গুপ্তচরবৃত্তির হাতিয়ার হিসেবে টিকটক ব্যবহার করছে চীন। বাণিজ্যযুদ্ধ, দক্ষিণ চীন সাগরের নিয়ন্ত্রণ, হংকংয়ে চীনের নিরাপত্তা আইন জারিসহ নানা বিষয় নিয়ে বেশ কিছু দিন ধরে বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী অর্থনীতির দুই দেশ যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে বিরোধ চলছে। তাছাড়া বিশ্বব্যাপী করোনা মহামারি ছড়িয়ে পড়ার জন্য চীনকে দোষারোপ করে আসছেন ট্রাম্প। পাল্টাপাল্টি বিরোধের জের ধরে গত মাসে চীনা অ্যাপ টিকটক বন্ধ করে দেওয়া হবে বলে ঘোষণা দেন তিনি।খবরে বলা হয়েছে, বাইটড্যান্সের কাছ থেকে মাইক্রোসফট যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, নিউ জিল্যান্ডে টিকটকের কার্যক্রম কিনতে পারে। এই ক্রয়ে কোম্পানিটি আমেরিকান বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণেরও আহ্বান জানাতে পারে। মাইক্রোসফটের সিইও সত্য নাদেলা জানিয়েছেন, তিনি ট্রাম্পের সঙ্গে আলোচনা করেছেন। তবে কেনার শর্তগুলো প্রকাশ করা হয়নি।

কিছুদিন আগেই ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী নিরাপত্তার কারণে ৫৯টি চীনা অ্যাপ নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছেন। তার মধ্যে অত্যন্ত জনপ্রিয় টিকটকও আছে। এ বার ‘বন্ধু’ মোদীর পথ অনুসরণ করছেন অ্যামেরিকার প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প। মার্কিন বিদেশ সচিব মাইক পম্পেও জানিয়েছেন, আর দিন কয়েকের মধ্যেই ট্রাম্প চীনা সফটওয়ার কোম্পানিগুলির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবেন। সেটাও নেয়া হবে নিরাপত্তার কারণেই।

ফক্স নিউজের সঙ্গে সাক্ষাৎকারে পম্পেও বলেছেন, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এ নিয়ে অনেক কথা বলেছেন। এখন চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার পালা। আগামী কয়েকদিনের মধ্যেই ট্রাম্প ব্যবস্থা নেবেন। জাতীয় নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখেই সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। চীনের কমিউনিস্ট পার্টির সঙ্গে যুক্ত সফটওয়্যার ব্যবহারে প্রবল ঝুঁকি আছে। তাঁর অভিযোগ, টিকটক, উই চ্যাটের মতো অ্যাপগুলি বেজিং সরকারকে অ্যামেরিকার নাগরিকদের ব্যক্তিগত তথ্য দেয়। পম্পেও বলেছেন, মার্কিন নাগরিকদের বাড়ি, ফোন নম্বর, তাঁদের বন্ধু-তালিকায় কারা আছেন, কাদের সঙ্গে তাঁরা যোগাযোগ রাখেন, সে সব তথ্যই পাচার হতে পারে। সে জন্যই ট্রাম্প বলেছেন, আমরা এই বিষয়গুলি খেয়াল রেখে ব্যবস্থা নেব।

পম্পেওর দাবি, দীর্ঘদিন ধরে গোপনীয়তার অধিকারের বিষয়টি অ্যামেরিকার লোকেদের কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এতদিন ধরে অ্যামেরিকার মনোভাব ছিল, ঠিক আছে, যদি লোকেরা এগুলি ব্যবহার করে আনন্দ পান এবং কোনো কোম্পানি তাতে অর্থ রোজগার করতে পারে তাতে অসুবিধে নেই। কিন্তু এখন দেশের নিরাপত্তা ও লোকের গোপনীয়তার অধিকারের উপর আঘাতের বিষয়টি সামনে এসে পড়েছে।

অন্য একটি সাক্ষাৎকারে মার্কিন রাজস্ব সচিব বলেছেন, বিদেশি বিনিয়োগ সম্পর্কিত কমিটি টিকটক-এর বিষয়টি খতিয়ে দেখছে। তারা বিদেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে জাতীয় নিরাপত্তার বিষয়টিও সামগ্রিকভাবে খতিয়ে দেখবে। তিনি এবিসি নিউজকে বলেছেন, পুরো কমিটি একমত যে, টিকটক তার বর্তমান ফরম্যাটে থাকতে পারে না। কারণ, এতে ১০ কোটি অ্যামেরিকান ঝুঁকির মধ্যে পড়ে যাবেন। তাঁদের তথ্য পাচারের ঝুঁকি থাকবে। তাই হয় এই অ্যাপ ব্লক করতে হবে, না হয় অন্যকে কিনে নিতে হবে।

গত শুক্রবারই ট্রাম্প ইঙ্গিত দিয়েছিলেন যে, তিনি শীঘ্রই টিকটক নিষিদ্ধ ঘোষণা করতে পারেন। তাছাড়া ভিডিও শেয়ার করার অ্যাপও নিষিদ্ধ করা হতে পারে।

তবে টিকটক দাবি করেছে, তাঁরা অ্যামেরিকায় অ্যাপ ব্যবহারকারীদের তথ্য অ্যামেরিকাতেই স্টোর করে রাখে। চীনে নিয়ে যায় না। তাঁরা অ্যাপ ব্যবহারকারীদের ব্যক্তিগত গোপনীয়তার অধিকার বজায় রাখে। তারপরেও টিকটকের কর্তারা হোয়াইট হাউসের সঙ্গে সমঝোতায় এসে অ্যামেরিকায় তাঁদের পুরো ব্যবসা মাইক্রোসফটের কাছে বিক্রির প্রস্তাব দিয়েছিলেন। মাইক্রোসফট সিইও জানিয়েছেন, তিনি ট্রাম্পের সঙ্গে সরাসরি কথা বলেছেন এবং এই ডিল নিয়ে কথাবার্তা এগিয়ে নিয়ে যাওয়া যেতে পারে। মাইক্রোসফটের দাবি, ১৫ সেপ্টেম্বরের মধ্যে চুক্তি সম্পূর্ণ হয়ে যেতে পারে।

সূত্র: বিবিসি, ডিডব্লিউ